ঢাকা ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আইনের আলোয় আলোকিত এক নারী: এডভোকেট তামান্না আফরিন স্বপ্নপূরণের পথে শশীর জয়যাত্রা সহবাস শেষে বীর্য বাহিরে ফেললে কি গুনাহ হবে সালথায় খাবারের সাথে চেতনানাশক মিশিয়ে এক বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি স্বামী-স্ত্রী মিলনের গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা কোম্পানীগঞ্জর উৎমায় ভারত সীমান্তের অভ্যন্তরে ঝুলছে যুবকের লাশ কোম্পানীগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাব”র ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত বোয়ালমারীতে ভূমিদস্যু আমিন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন বিএনপির সংবাদ সম্মেলন বোয়ালমারীতে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ কর্মকর্তা ও এক শিক্ষার্থী নিহত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান আলফাডাঙ্গা আদর্শ ডিগ্রি কলেজ ব্যাচ ২০১৫

বোয়ালমারীতে কোটা আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন

টুটুল বসু, বোয়ালমারী ফরিদপুর
  • আপডেট সময় : ১১:১২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ১৫৮ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক কালের খেয়া অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারিদের প্রতিহত ও অপ-রাজনীতির মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ, বোয়ালমারী শাখা।

১৬ জুলাই মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণ করেন।
এতে বক্তব্য রাখেন বোয়ালমারী উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া,
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমাণ্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুর রশিদ, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম জহুরুল হক জহুর প্রমুখ।
বক্তারা বলেন -মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বিকৃতি করে ও কোটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে একটি চক্র অপ-রাজনীতি ও জনভোগান্তি সৃষ্টি করছে। রাজনৈতিক ভাবে দেউলিয়া হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের পরাজিত শক্তি জামায়াত বিএনপি এখন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিয়ে অপ-রাজনীতি করে ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ভূলন্ঠিত করতে তারা একাট্টা হয়েছে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে তারা নিজেদের রাজাকার পরিচয় দিচ্ছে যা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। এ আন্দোলনের মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিও জানান তারা। মানববন্ধন শেষে একটি মিছিল নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হাসান চৌধুরীর কার্যালয়ে গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন মুক্তিযোদ্ধাগণ।

মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের কাউকে দেখা যায়নি।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

বোয়ালমারীতে কোটা আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন

আপডেট সময় : ১১:১২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারিদের প্রতিহত ও অপ-রাজনীতির মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ, বোয়ালমারী শাখা।

১৬ জুলাই মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণ করেন।
এতে বক্তব্য রাখেন বোয়ালমারী উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া,
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমাণ্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুর রশিদ, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম জহুরুল হক জহুর প্রমুখ।
বক্তারা বলেন -মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বিকৃতি করে ও কোটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে একটি চক্র অপ-রাজনীতি ও জনভোগান্তি সৃষ্টি করছে। রাজনৈতিক ভাবে দেউলিয়া হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের পরাজিত শক্তি জামায়াত বিএনপি এখন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিয়ে অপ-রাজনীতি করে ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ভূলন্ঠিত করতে তারা একাট্টা হয়েছে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে তারা নিজেদের রাজাকার পরিচয় দিচ্ছে যা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। এ আন্দোলনের মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিও জানান তারা। মানববন্ধন শেষে একটি মিছিল নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হাসান চৌধুরীর কার্যালয়ে গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন মুক্তিযোদ্ধাগণ।

মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের কাউকে দেখা যায়নি।