ঢাকা ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলাগঞ্জ রোপওয়ে বাঙ্করে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনে মাটি চাপায় ১ জনের মৃত্যু কোম্পানীগঞ্জে ভোলাগঞ্জ ক্ষুদ্র পাথর ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ সভা কোটালীপাড়ায় মাদকাসক্ত ছেলেকে পুলিশে দিলেন মা বিজয়ের কণ্ঠ’র মাল্টিমিডিয়ায় বর্ষসেরা পুরস্কার পেলেন নাহিম “নারীর অধিকার, ক্ষমতায়ন, মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক বোয়ালমারীতে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন করায় দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা এক লক্ষ টাকা আলফাডাঙ্গার বানা ইউনিয়নে আগুনে আটটি দোকান পুড়ে ছাই ছনবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও দোয়া মাহফিল বোয়ালমারীতে থ্রি হুইলার উল্টে চালকের মৃত্যু কোম্পানীগঞ্জে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন রোধে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বোয়ালমারীতে কোটা আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন

টুটুল বসু, বোয়ালমারী ফরিদপুর
  • আপডেট সময় : ১১:১২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ১২২ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক কালের খেয়া অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারিদের প্রতিহত ও অপ-রাজনীতির মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ, বোয়ালমারী শাখা।

১৬ জুলাই মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণ করেন।
এতে বক্তব্য রাখেন বোয়ালমারী উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া,
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমাণ্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুর রশিদ, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম জহুরুল হক জহুর প্রমুখ।
বক্তারা বলেন -মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বিকৃতি করে ও কোটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে একটি চক্র অপ-রাজনীতি ও জনভোগান্তি সৃষ্টি করছে। রাজনৈতিক ভাবে দেউলিয়া হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের পরাজিত শক্তি জামায়াত বিএনপি এখন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিয়ে অপ-রাজনীতি করে ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ভূলন্ঠিত করতে তারা একাট্টা হয়েছে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে তারা নিজেদের রাজাকার পরিচয় দিচ্ছে যা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। এ আন্দোলনের মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিও জানান তারা। মানববন্ধন শেষে একটি মিছিল নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হাসান চৌধুরীর কার্যালয়ে গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন মুক্তিযোদ্ধাগণ।

মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের কাউকে দেখা যায়নি।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

বোয়ালমারীতে কোটা আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন

আপডেট সময় : ১১:১২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারিদের প্রতিহত ও অপ-রাজনীতির মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ, বোয়ালমারী শাখা।

১৬ জুলাই মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা কমপ্লেক্সের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণ করেন।
এতে বক্তব্য রাখেন বোয়ালমারী উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া,
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমাণ্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুর রশিদ, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম জহুরুল হক জহুর প্রমুখ।
বক্তারা বলেন -মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বিকৃতি করে ও কোটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করে একটি চক্র অপ-রাজনীতি ও জনভোগান্তি সৃষ্টি করছে। রাজনৈতিক ভাবে দেউলিয়া হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের পরাজিত শক্তি জামায়াত বিএনপি এখন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিয়ে অপ-রাজনীতি করে ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ভূলন্ঠিত করতে তারা একাট্টা হয়েছে। স্বাধীন বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে তারা নিজেদের রাজাকার পরিচয় দিচ্ছে যা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। এ আন্দোলনের মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও সর্বচ্চ শাস্তির দাবিও জানান তারা। মানববন্ধন শেষে একটি মিছিল নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হাসান চৌধুরীর কার্যালয়ে গিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন মুক্তিযোদ্ধাগণ।

মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের কাউকে দেখা যায়নি।