বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের শোক দিবস পালন

- আপডেট সময় : ০১:৫৫:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪ ১৫১ বার পড়া হয়েছে

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ক্ষমতার পালাবদলের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ঘরোয়া ভাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৯তম শাহাদাত বার্ষিক ও শোক দিবস পালন করেছে উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ।
দিবসটি উপলক্ষে ১৫ আগস্ট বেলা এগারোটার দিকে বোয়ালমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
দলীয় কার্যলয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচী সূচনা হয়। পতাকা উত্তোলন করেন বোয়ালমারী উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুল। পরে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুল, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান মিন্টু, পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সেলিম রেজা লিপন মিয়া প্রমুখ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ আব্দুর রহমান বাসার,
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমাণ্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুর রশিদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শাফিউল্লাহ সাফি,উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ রাসেল রেজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান মৃধা মিলন, শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. ইসরাফিল মোল্যা, ময়না ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নাসির মো. সেলিম, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আকবর,
চতুল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শরীফ সেলিমুজ্জামন লিটু, যুবলীগ নেতা রাহাদুল আকতার তপন, জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিটন মৃধা, চতুল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, বোয়ালমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, ঘোষপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. ফারুক হোসেন, যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী রায়হান রকি, আব্দুল হান্নান মোল্যা, ছাত্রলীগের সভাপতি সৈয়দ মোর্তজা আলী তমালসহ যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
একই দিনে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি থাকায় শোক দিবসের কর্মসূচি থেকে মৌন মিছিল নিয়ে বাজার প্রদক্ষিণের অংশ বাদ দেওয়া হয়।
আলোচনা সভা শেষে দোয়া ও খাবার বিতরণ করা হয়।